কুমিল্লা জেলা
কুমিল্লা | |
---|---|
জেলা | |
উপরে-বাম থেকে ঘড়ির কাঁটার দিকে: কুমিল্লার স্কাইলাইন, শাহ সুজা মসজিদ, বরুড়া উপজেলার মাঠ, গোমতী নদী, ময়নামতিতে শালবন বৌদ্ধ বিহার | |
![]() বাংলাদেশে কুমিল্লা জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°২৭′৩০″ উত্তর ৯১°১১′০″ পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৭৯০ |
বাংলাদেশের জেলা পরিষদ | কুমিল্লা জেলা |
সরকার | |
• জেলা প্রশাসক | মোঃ শামীম আলম |
আয়তন | |
• মোট | ৩,০৮৭.৩৩ বর্গকিমি (১,১৯২.০২ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ৫৬,০২,৬২৫ |
• জনঘনত্ব | ১,৮০০/বর্গকিমি (৪,৭০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৮২.০২% (শতাংশ) |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৩৫০০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ১৯ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট ![]() |
কুমিল্লা জেলা (আদিনাম কমলাঙ্ক এর অপভ্রংশ, যার অর্থ পদ্মফুলের দীঘি) বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এটি খাদি কাপড় ও রসমালাইয়ের জন্য বিখ্যাত। উপজেলার সংখ্যানুসারে কুমিল্লা বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণিভুক্ত একটি জেলা।[২]
আয়তন ও অবস্থান[সম্পাদনা]
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাংশে ২৩°০২´ থেকে ২৪°৪৭´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯২°৩৯´ থেকে ৯১°২২´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে কুমিল্লা জেলার অবস্থান।[৩] রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ৯৭ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ১৪৯ কিলোমিটার। কুমিল্লা জেলার মোট আয়তন ৩,০৮৭.৩৩ বর্গ কিলোমিটার (৭,৬২,৮৯৫ একর)। এ জেলার উত্তরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা, মেঘনা নদী ও নারায়ণগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে ফেনী জেলা ও নোয়াখালী জেলা, পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা, পশ্চিমে চাঁদপুর জেলা, মেঘনা নদী ও মুন্সীগঞ্জ জেলা।
জনসংখ্যা[সম্পাদনা]
জনশুমারি ২০২২ এর তথ্য অনুযায়ী কুমিল্লা জেলার মোট জনসংখ্যা ৬২,১২,২১৬ জন। জনসংখ্যার ঘনত্ব ১৯৭৪ জন। সাক্ষরতার হার ৮২.০০%। [১]
ধর্মবিশ্বাস অনুসারে কুমিল্লা জেলার মোট জনসংখ্যার ৯৪.৬২% মুসলিম, ৫.২৬% হিন্দু এবং ০.১২% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মের অনুসারী।[৩]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
প্রতিষ্ঠাকাল[সম্পাদনা]
কুমিল্লা প্রাচীনকালে সমতট জনপদের অংশ ছিল। ১৭৩৩ সালে বাংলার নবাব সুজাউদ্দিন খান ত্রিপুরা রাজ্য বিজয় করে এর সমতল অংশ সুবাহ বাংলার অন্তর্ভুক্ত করেন। ১৭৬৫ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ত্রিপুরা দখল করে। ১৭৬৯ সালে রাজস্ব আদায়ের সুবিধার্থে কোম্পানী একজন তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ করে। তখন ঢাকা প্রদেশের অন্তর্গত ছিল কুমিল্লা। কুমিল্লাকে ১৭৭৬ সালে কালেক্টরের অধীনস্থ করা হয়। ১৭৯০ সালে কোম্পানী শাসনামলে ত্রিপুরা নামের জেলার সৃষ্টি হয় করা হয়। তৎকালে বর্তমান কুমিল্লা, চাঁদপুর, ব্রাহ্মনবাড়িয়া, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, শাহবাজপুর, হাতিয়া, ত্রিপুরার কিছু অংশ, চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ ও মীরসরাই নিয়ে সমতল অঞ্চল নিয়ে ত্রিপুরা জেলা ও পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে পার্বত্য ত্রিপুরা নামে ভাগ করা হয়, এই জেলার সদর দপ্তর স্থাপিত হয় কুমিল্লায়। ১৮২১ সালে ত্রিপুরা জেলাকে ভাগ করে বর্তমান নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষীপুর নিয়ে ভূলুয়া জেলা গঠিত হয়, যা পরবর্তীতে নোয়াখালী নামকরণ করা হয়। ১৯৬০ সালে সদর দপ্তরের নামানুসারে ত্রিপুরা জেলার নামকরণ করা হয় কুমিল্লা এবং তখন থেকে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও কালেক্টর পদটির নামকরণ জেলা প্রশাসক করা হয়। ১৯৮৪ সালে কুমিল্লার দু'টি মহকুমা চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে পৃথক জেলা হিসেবে পুনর্গঠন করা হয়।[৪]
নামকরণ[সম্পাদনা]
বর্তমান কুমিল্লা জেলা চট্টগ্রাম বিভাগের অধীনস্থ একটি জেলা। শুরুর দিকে এটি সমতট জনপদের অন্তর্গত হলেও পরবর্তীকালে এটি ত্রিপুরা রাজ্যের অংশ হয়েছিল। কুমিল্লা নামকরণের অনেকগুলো প্রচলিত মত রয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযাগ্য চৈনিক পরিব্রাজক ওয়াং চোয়াঙ কর্তৃক সমতট রাজ্য পরিভ্রমণের বৃত্তান্ত থেকে। তার বর্ণনায় কিয়া-মল-ঙ্কিয়া নামক যে স্থানের বিবরণ রয়েছে সেটি থেকে কমলাঙ্ক বা কুমিল্লার নামকরণ হয়েছে। এ অঞ্চলে প্রাপ্ত প্রাচীন নিদর্শনাদি থেকে জানা যায় খ্রিষ্টীয় পঞ্চম শতাব্দী থেকে ত্রিপুরা গুপ্ত সম্রাটদের অধিকারভুক্ত ছিল।
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি[সম্পাদনা]
মুক্তিযুদ্ধে কুমিল্লা ২ নং সেক্টর এর অন্তর্গত ছিল। ঢাকা এবং ফরিদপুরের কিছু অংশ, নোয়াখালী ও কুমিল্লা নিয়ে গঠিত হয়েছিল ২নং সেক্টর। এ সেক্টরের নেতৃত্ব দেন- মেজর খালেদ মোশাররফ (১০ এপ্রিল ১৯৭১ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৭১) এবং মেজর এ.টি.এম. হায়দার (২২ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২)।
- মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন
- বধ্যভূমি- সদর উপজেলার সদর রসুলপুর, বুড়িচং উপজেলার কালিকাপুর, লাকসাম উপজেলার বেলতলীতে বধ্যভূমি আছে। (উত্তর , পুইরা পুল-চান্দিনা উচ্চ বিদ্যালয়ের পূর্ব দিকে, চান্দিনা হাসপাতালের উত্তর-পশ্চিম কোণে, দাউদকান্দি থানার দক্ষিণে সাহাপাড়া ব্রীজ)
- গণকবর - ১২টি (ব্রাহ্মণপাড়ার রেললাইন সংলগ্ন হরিমঙ্গল পুকুর পাড়, চান্দিনার কাশিমপুর শ্মশান ঘাট, মহিচাইল বাড়ই পাড়া ও কংগাই বড়বাড়ি, হোমনা ডিগ্রি কলেজের পাশে, বরুড়ার বটতলীর অদূরে নারায়ণপুর, দেবিদ্বার থানা সদর, পশ্চিমগাঁও, লাকসাম বিড়ি ফ্যাক্টরি ও লাকসাম রেলওয়ে জংশন, নাঙ্গলকোটের পরিকোট ও তেজের বাজার, মনোহরগঞ্জের হাসনাবাদ)
- স্মৃতিস্তম্ভ - ৪টি।[৩]
- মঠ- ২টি
ঐতিহ্য[সম্পাদনা]
শিক্ষা-শিল্প-সাহিত্য সংস্কৃতির পাদপীঠ কুমিল্লা প্রাচীন ঐতিহ্য সমৃদ্ধ জেলা হিসেবে এ উপমহাদেশে সুপরিচিত। রসমালাই নামক বিখ্যাত মিষ্টি কুমিল্লায় তৈরি করা হয়। কুমিল্লার রসমলাই সারাদেশে এক নামে পরিচিত। দুধ, ছানা ও চিনির সমন্বয়ে তৈরি হয় এ মিষ্টান্ন যার প্রচলন কুমিল্লাতেই শুরু হয়। অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্যাদি প্রস্তুতের জন্যও কুমিল্লা বিখ্যাত। এছাড়াও কুমিল্লার বিখ্যাত খদ্দর (খাদি) শিল্পের জন্য। ১৯২১ সাল থেকে খদ্দর এ অঞ্চলে প্রচলিত। কুমিল্লার খদ্দর শিল্পগত উৎকর্ষে প্রচুর খ্যাতি লাভ করেছিল। এখান থেকে খদ্দর কাপড় কলকাতা ও বোম্বে পাঠানো হত। বাঁশের বাঁশির জন্য কুমিল্লা বিখ্যাত। কুমিল্লার হোমনার শ্রীমদ্দি গ্রাম উপমহাদেশের বাঁশের বাঁশির জন্য সুবিখ্যাত; শ্রীমদ্দি গ্রামের বাঁশিপাড়ার বাঁশি বর্তমানে দেশ-বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে সগৌরবে। এছাড়াও তাঁত শিল্প, কুটির শিল্প, মৃৎশিল্প ও কারু শিল্প, ময়নামতির শীতল পাটি ইত্যাদি স্ব-স্ব ঐতিহ্যে স্বকীয়তা আজও বজায় রেখেছে।[৫]
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ[সম্পাদনা]
কুমিল্লা জেলা ২৭ ওয়ার্ড বিশিষ্ট ১টি সিটি কর্পোরেশন, ১৭টি উপজেলা, ১৮টি থানা, ৮টি পৌরসভা, ১৯২টি ইউনিয়ন, ৩,৬৮৭টি গ্রাম ও ১১টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত।
উপজেলাসমূহ[সম্পাদনা]
কুমিল্লা জেলায় মোট ১৭টি উপজেলা রয়েছে। উপজেলাগুলো হল:
সংসদীয় আসন[সম্পাদনা]
শিক্ষা[সম্পাদনা]
কুমিল্লা জেলার সাক্ষরতার হার ৮২.০২%। এ জেলায় রয়েছে:[১]
- বিশ্ববিদ্যালয় (সরকারি) - ১টি
- বিশ্ববিদ্যালয় (বেসরকারি) - ৪টি
- বিশ্ববিদ্যালয় (আর্মি নিয়ন্ত্রিত) - ১টি
- মেডিকেল কলেজ (সরকারি) - ১টি
- মেডিকেল কলেজ (বেসরকারি) - ৩টি
- মেডিকেল কলেজ (আর্মি নিয়ন্ত্রিত) - ১টি
- কামিল মাদ্রাসা - ১০টি
- ক্যাডেট কলেজ - ১টি
- সরকারি পলিটেকনিক - ১টি
- কলেজ (সরকারি) - ১০টি
- বাণিজ্যিক কলেজ (সরকারি) - ২টি
- কলেজ (বেসরকারি) - ৩১টি
- ফাজিল মাদ্রাসা - ৬৩টি
- শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ - ১টি
- পিটিআই - ১টি
- এইচএসটিটিআই - ১টি
- মেডিকেল এসিসটেন্ট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (সরকারি) - ১টি
- মেডিকেল এসিসটেন্ট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (বেসরকারি) - ১টি
- নার্সিং ইনস্টিটিউট (সরকারি)- ১ টি
- স্কুল এন্ড কলেজ - ৯০টি
- আলিম মাদ্রাসা - ৭৫টি
- মাধ্যমিক বিদ্যালয় (সরকারি) - ৯টি
- মাধ্যমিক বিদ্যালয় (অন্যান্য) - ৫৮০টি
- দাখিল মাদ্রাসা - ২৩৩টি
- নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় - ৫৫টি
- প্রাথমিক বিদ্যালয় - ১৩৩০টি
- ইবতেদায়ী মাদ্রাসা - ৭১টি
- পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ( বেসরকারি) - ০৩ টি
যোগাযোগ ব্যবস্থা[সম্পাদনা]
- আকাশপথ
কুমিল্লা বিমানবন্দর কুমিল্লা জেলায় আকাশপথে যোগাযোগের মাধ্যম ছিল। বর্তমানে এটির রাডার ব্যবস্থা ছাড়া সবকিছু বন্ধ রয়েছে।
- সড়কপথ
ঢাকা, চট্টগ্রাম সহ দেশের বিভিন্ন জেলা শহর থেকে বিভিন্ন এসি/নন-এসি বাস যাতায়াত করে থাকে। দেশের প্রধান জাতীয় সড়ক ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক কুমিল্লা শহরের উপর দিয়ে গেছে। এছাড়া এ জেলার সাথে সংযুক্ত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোর মধ্যে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক, কুমিল্লা-বিবিরবাজার স্থল বন্দর সংযোগ সড়ক, কুমিল্লা-লালমাই-চাঁদপুর-লক্ষ্মীপুর-বেগমগঞ্জ সড়ক, লালমাই-লাকসাম-সোনাইমুড়ি সড়ক উল্লেখযোগ্য।
- রেলপথ
ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট সহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে রেলযোগেও কুমিল্লা জেলায় যাতায়াত করা যায়। কুমিল্লা রেলস্টেশন ও লাকসাম রেলস্টেশন এ জেলার প্রধান দুইটি রেলস্টেশন। অন্যান্য রেলস্টেশনগুলোর মধ্যে রয়েছে নাঙ্গলকোট রেলস্টেশন, গুণবতী রেলস্টেশন, হাসানপুর রেলস্টেশন, নাওটি রেলস্টেশন, রাজাপুর রেলস্টেশন, শশীদল রেলস্টেশন, সালদানদী রেলস্টেশন।
এছাড়াও ঢাকা-নোয়াখালী রেল যোগাযোগ এই কুমিল্লা জেলার উপর দিয়েই হয়ে থাকে। এ পথে রেল যোগাযোগের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য স্টেশন ও রয়েছে সেগুলি হলো সোনাপুর, মাইজদী কোর্ট, চৌমুহনী, সোনাইমুড়ি, বিপুলাসার, নাথেরপেটুয়া, খিলা, লাকসাম জংশন ইত্যাদি।
- নদীপথ
কুমিল্লা জেলায় নদীপথেও যোগাযোগ করা যায়। তবে সড়ক ও রেল যোগাযোগ সহজতর হওয়ায় নদীপথে শুধুমাত্র আঞ্চলিক যোগাযোগ হয়ে থাকে। এ জেলার একমাত্র নদীবন্দর দাউদকান্দি বাউশিয়া নদীবন্দর এবং এ জেলায় মোট ৩৪টি ফেরীঘাট রয়েছে।[১]
নদ-নদী[সম্পাদনা]

কুমিল্লা জেলার প্রধান নদ-নদীগুলো হল: মেঘনা নদী, গোমতী নদী, তিতাস নদী, ডাকাতিয়া নদী, কাঁকড়ি নদী, ছোট ফেনী নদী, আড়চি নদী, ঘুংঘুর নদী এবং সালদা নদী।
অর্থনীতি[সম্পাদনা]
কুমিল্লা জেলার অর্থনীতি মূলত কৃষিভিত্তিক। এ অঞ্চলের দারিদ্রতার হার ২০.৬%। এই জেলার অর্থনীতি ধীরে ধীরে গড়ে উঠেছে কৃষির মাধ্যমে। এ জেলার প্রায় ১১.৬% মানুষ ব্যবসার সাথে জড়িত। এখানে ২টি শিল্প নগরী রয়েছে। কুমিল্লায় রয়েছে বাখরাবাদ গ্যাস সিস্টেমস লিমিটেড এর মূল স্থাপনা এবং গ্যাস ফিল্ড।[১২]
স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা[সম্পাদনা]
কুমিল্লা জেলায় স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবার জন্য রয়েছে:[১]
- মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল - ১টি
- জেনারেল হাসপাতাল - ১টি
- সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল - ১টি
- পুলিশ হাসপাতাল - ১টি
- কেন্দ্রীয় কারা হাসপাতাল - ১টি
- উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র - ২১টি
- ডায়াবেটিক হাসপাতাল - ২টি
- চক্ষু হাসপাতাল - ২টি
- পল্লী স্বাস্থ্য কেন্দ্র - ১৩টি
- টিবি ক্লিনিক - ১টি
- স্কুল হেলথ ক্লিনিক - ১টি
- উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র - ৪৮টি
- ইউনিয়ন পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র - ১২৩টি
দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]
- অভয় আশ্রম
- অর্জুনতলা মসজিদ
- আনন্দবিহার
- ইটাখোলা মুড়া
- উজিরপুর টিলা
- উত্তর তেতাভূমি জমিদার বাড়ি
- কর্নেলের মুড়া
- কুটিলা মুড়া
- কুমিল্লা চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেন
- কুমিল্লা জগন্নাথ মন্দির
- কুমিল্লা বিমানবন্দর
- কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
- কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ
- কুমিল্লা রেলস্টেশন
- কুমিল্লা সেনানিবাস
- কোটবাড়ি
- কোটবাড়ি মুড়া
- কোবা জামে মসজিদ, চর বাকর
- গুণবতী রেলস্টেশন

- চন্ডী মুড়া
- চারপত্র মুড়া
- চিতোড্ডা মসজিদ
- ছিলা মুড়া
- জগন্নাথ দীঘি, লাল মাঠ
- জাহাপুর জমিদার বাড়ি
- ধর্মসাগর
- নজরুল ইন্সটিটিউট, কুমিল্লা
- নবাব ফয়জুন্নেসা জমিদার বাড়ি
- নূর মানিকচর জামে মসজিদ
- পাক্কা মুড়া
- বড় শরিফপুর মসজিদ
- বালাগাজীর মুড়া
- বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী
- বীরচন্দ্র গণপাঠাগার ও নগর মিলনায়তন
- বৈরাগী মুড়া
- ভাউকসার জমিদার বাড়ি
- ভৈরব চন্দ্র সিংহের জমিদার বাড়ি
- ঘুরঘার বিল
- ভোজ রাজার বিহার
- মজিদপুর জমিদার বাড়ি
- ময়নামতি
- ময়নামতি ওয়ার সেমেট্রি
- ময়নামতি ঢিবি ১
- ময়নামতি ঢিবি ১ক
- ময়নামতি ঢিবি ১খ
- ময়নামতি ঢিবি ২ক
- ময়নামতি ঢিবি ২খ
- মহেশ চ্যারিটেবল ট্রাস্ট
- রাখাল রাজার জমিদার বাড়ি
- রাজ রাজেশ্বরী কালী বাড়ী

- রাজেশপুর ইকোপার্ক
- রাণী ময়নামতি প্রাসাদ ও মন্দির
- রূপবান কন্যা (রূপবানী) মুড়া
- রূপবান মুড়া
- লতিকোট মুড়া
- লাকসাম রেলওয়ে জংশন
- লালমাই চন্ডী মন্দির
- লালমাই পাহাড়
- লালমাই রেলওয়ে স্টেশন
- শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়াম

- শাহ্পুর দরগাহ্ শরীফ
- শালবন বৌদ্ধ বিহার
- শাহ সুজা মসজিদ
- শ্রীকাইল সরকারি কলেজ
- সতেররত্ন মন্দির
- হাতিগাড়া মুড়া
- হোচ্ছাম হায়দার চৌধুরীর জমিদার বাড়ি
- ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্ক
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]
- আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী –– রাজনীতিবিদ, অবিভক্ত পাকিস্তানের শিক্ষামন্ত্রী ও বঙ্গীয় কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক
- আকবর হোসেন –– বীর প্রতীক ও সাবেক মন্ত্রী,সেনা কর্মকর্তা
- এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী –– সরকারি কর্মকর্তা ও রাজনীতি
- আব্দুল মতিন খসরু –– সাবেক আইন মন্ত্রী, আওয়ামী লীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি
- ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ –– সাবেক আইনমন্ত্রী
- সাজ্জাদ আলী জহির –– মুক্তিযোদ্ধা ও বীরপ্রতীক
- আব্দুল খালেক , বাংলাদেশ পুলিশের প্রথম মহাপরিচালক আইজিপি
- লোকমান আহমদ আমীমী- বাংলাদেশি আলেম, ভাষা সৈনিক, বহু ভাষাবিদ, অনুবাদক ও লেখক।
- আশরাফ আলী – দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত (১৯৪০ — ২০১৯)
- শীলভদ্র- বৌদ্ধ পণ্ডিত, দার্শনিক, ঐতিহাসিক নালন্দা মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ, জন্মস্থান সমতট (বর্তমান চান্দিনা, কুমিল্লা)
- অলিমান দেওয়ান শাহ্-কুমিল্লায় ইসলাম প্রচারকারী আউলিয়া।
- আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার –– রাজনীতিবিদ।
- আ হ ম মোস্তফা কামাল - রাজনীতিবিদ এবং বাংলাদেশের বর্তমান অর্থমন্ত্রী, সাবেক আইসিসি প্রেসিডেন্ট , সাবেক বিসিবি প্রেসিডেন্ট , সাবেক পরিকল্পনা মন্ত্রী
- অক্ষয়কুমার লধ –– পণ্ডিত ও সাংবাদিক
- আখতার হামিদ খান –– প্রতিষ্ঠাতা, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী
- আজিজুল হাকিম –– অভিনেতা (মেঘনা উপজেলা)
- আঞ্জুম সুলতানা সীমা- রাজনীতিবিদ
- আতিকুল ইসলাম –– মেয়র, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন
- আনওয়ারুল আজিম-রাজনীতিবিদ
- আনোয়ারা –– চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
- আপেল মাহমুদ-বীর মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রাক্তন মহাপরিচালক, গীতিকার এবং কণ্ঠশিল্পী
- আফজল খান –-রাজনীতিবিদ
- আবু সাঈদ এম আহমেদ –– স্থপতি
- আবুল কালাম মজুমদার –– প্রাক্তন সাংসদ, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক এবং রাজনীতিবিদ
- আবদুল গণি (মেজর) –– ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রতিষ্ঠাতা
- আমিনা আহমেদ –– রাজনীতিবিদ
- আলম আরা মিনু –– সঙ্গীতশিল্পী (মেঘনা উপজেলা)
- মিজানুর রহমান আরিয়ান –– নাট্য নির্মাতা
- আলী আশরাফ –– রাজনীতিবিদ
- আশা দাশগুপ্ত –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের নারী বিপ্লবী
- আসিফ আকবর –– সঙ্গীতশিল্পী
- আহমদ রফিক –– কবি, প্রবন্ধকার এবং গবেষক
- ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন –– রাজনীতিবিদ
- ইকবাল করিম ভূঁইয়া –– প্রাক্তন সেনা প্রধান, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
- এ কে এম আবু তাহের –– রাজনীতিবিদ।
- এ কে এম সামসুল হক খান –– বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- এনামুল হক মণি –– আইসিসি'র প্যানেলভুক্ত আম্পায়ার এবং প্রাক্তন জাতীয় ক্রিকেটার।
- এম কে আনোয়ার –– রাজনীতিবিদ।
- ওমর আহাম্মদ মজুমদার –– রাজনীতিবিদ।
- কাজী জাফর আহমেদ –– রাজনীতিবিদ এবং বাংলাদেশের ৮ম প্রধানমন্ত্রী।
- কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ –– রাজনীতিবিদ।
- কামাল উদ্দিন আহাম্মদ –– উপাচার্য, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
- কামরুল আহসান –- সরকারের এক জন সচিব। বর্তমানে রাশিয়ায় বাংলাদেশের রাস্ট্রদূত। পূর্বে কানাডা ও সিংগাপুরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন।
- খন্দকার মোশতাক আহমেদ –– রাজনীতিবিদ এবং প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি।
- খন্দকার মোশাররফ হোসেন –– রাজনীতিবিদ।
- খালেদ মুহিউদ্দীন –– আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সাংবাদিক এবং লেখক।
- গাজী মাজহারুল আনোয়ার –– চলচ্চিত্র পরিচালক, গীতিকার এবং সুরকার।
- গাজীউল হাসান খান –– সাংবাদিক এবং কূটনীতিক।
- জি এ মান্নান –– নৃত্যশিল্পী এবং নৃত্য পরিচালক।
- জ্যোতিঃপাল মহাথের –– বৌদ্ধ শাস্ত্রবিদ।
- তোফাজ্জল হোসেন –– ভাষা সৈনিক ও কবি।
- তাজুল ইসলাম –– রাজনীতিবিদ।
- তাফাজ্জাল ইসলাম –– বাংলাদেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি।
- তারিণীপ্রসন্ন মজুমদার –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের নারী বিপ্লবী।
- ত্রিপুরা সেনগুপ্ত –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব।
- নঈম নিজাম –– সাংবাদিক এবং দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক।
- নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী –– লেখিকা, সমাজ কর্মী এবং জমিদার।
- নাঈমুল ইসলাম খান –– সাংবাদিক।
- নাছিমুল আলম চৌধুরী –– রাজনীতিবিদ।
- নাফিসা কামাল –– ব্যবসায়ী এবং উদ্যোক্তা।
- নার্গিস আসার খানম –– বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম স্ত্রী এবং তার কয়েকটি রচনার কেন্দ্রীয় চরিত্র।
- নিঝুম রুবিনা –– মডেল এবং চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।
- নিপুণ –– চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।
- নূরুল ইসলাম মিলন –– রাজনীতিবিদ।
- পিয়াস করিম –– বুদ্ধিজীবী এবং শিক্ষাবিদ।
- প্রতিভা ভদ্র –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিকন্যা।
- প্রফুল্লনলিনী ব্রহ্ম –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের নারী বিপ্লবী।
- আবুল খায়ের মুসলেহউদ্দিন—আধুনিক বাংলা সাহিত্যের খ্যাতিমান কথাসাহিত্যিক ও সাবেক উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা।
- প্রাণগোপাল দত্ত –– প্রাক্তন উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।
- ফজলুল হালিম চৌধুরী –– প্রাক্তন উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
- ফরিদ উদ্দিন আহমেদ –– উপাচার্য, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
- ফরিদা ইয়াসমিন –– সাংবাদিক।
- ফেরদৌস আহমেদ –– চলচ্চিত্র অভিনেতা।
- বশির হোসেন –– চলচ্চিত্র পরিচালক এবং চিত্রসম্পাদক।
- বুদ্ধদেব বসু –– কবি, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, গল্পকার এবং নাট্যকার।
- মঈনুল হোসেন –– বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- মনসুর আলী –– বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- মনিরুল হক সাক্কু –– মেয়র, কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন।
- মাখন দাশগুপ্ত –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের নারী বিপ্লবী।
- মাহমুদুর রহমান –– প্রকৌশলী এবং ব্যবসায়ী।
- মিজানুর রহমান আজহারী –– ইসলামি পণ্ডিত।
- মুজিবুল হক মুজিব –– রাজনীতিবিদ।
- মো. আবু তাহের –– প্রাক্তন নৌবাহিনী প্রধান এবং রাজনীতিবিদ।
- মোহাম্মদ আবদুল মালেক –– বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- মোহাম্মদ আমির হোসেন –– রাজনীতিবিদ।
- মোহাম্মদ সুবিদ আলী ভূঁইয়া –– রাজনীতিবিদ।
- মো. মইনুল ইসলাম –– প্রাক্তন মহাপরিচালক, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ।
- যোবায়দা হান্নান –– চিকিৎসক এবং সমাজসেবী।
- রওশন আরা মান্নান –– রাজনীতিবিদ।
- রঙ্গু মিয়া –– বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- রফিকুল ইসলাম –– চিকিৎসক এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানী।
- রফিকুল ইসলাম –– ভাষা কর্মী।
- রফিকুল ইসলাম মিয়া –– রাজনীতিবিদ।
- রাজী মোহাম্মদ ফখরুল –– রাজনীতিবিদ।
- রাহুল দেব বর্মণ –– সঙ্গীত পরিচালক এবং কণ্ঠশিল্পী।
- জসীম উদ্দিন আহমেদ –– ভাষা সৈনিক ও পরমাণুবিজ্ঞানী
- রেদোয়ান আহমেদ –– রাজনীতিবিদ।
- লায়লা নূর –– শিক্ষাবিদ, অনুবাদক এবং ভাষাসৈনিক।
- শওকত মাহমুদ ;– সাংবাদিক এবং রাজনীতিবিদ।
- শচীন দেববর্মণ– গীতিকার, সুরকার এবং লোকসঙ্গীত শিল্পী।
- শফিক আহমেদ– রাজনীতিবিদ।
- শামসুজ্জামান– বীর উত্তম খেতাব প্রাপ্ত শহীদ মুক্তিযোদ্ধা।
- শামসুর রহমান শুভ –– জাতীয় ক্রিকেটার।
- শিবনারায়ণ দাস– বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার প্রথম রূপকার।
- শৈলেন্দ্রচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় – ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব।
- সমরজিৎ রায় চৌধুরী– চিত্রশিল্পী।
- শাহরিয়ার নাজিম জয়-- অভিনেতা
- সালেহ উদদিন –– স্থপতি, লেখক এবং শিল্পী।
- সুফিয়া কামাল –– কবি এবং নারী নেত্রী।
- সেলিমা আহমাদ –– ব্যবসায়ী এবং রাজনীতিবিদ।
- সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের –– রাজনীতিবিদ।
- সৈয়দ মাহমুদ হোসেন –– বাংলাদেশের ২২তম প্রধান বিচারপতি।
- সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী –– বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন এর প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব, ইসলামী পন্ডিত ও চাঁদপুরী শাহ দরবার শরীফের বর্তমান পীর।
- চিন্ময় রায় –– কলকাতার অভিনেতা
- আরফানুল হক রিফাত –– কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের দ্বিতীয় মেয়র
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনসমূহ[সম্পাদনা]
- বিডি ক্লিন-কুমিল্লা [১৩]
- কেরামত আলী মমতাজ বেগম ফাউন্ডশন, পশ্চিম শিকারপুর,মোকাম,নিমসার,কুমিল্লা।
- ঢুলিপাড়া ঐক্য পরিষদ, কালীর বাজার, সদর দক্ষিণ,কুমিল্লা।
- পূর্ব ডেকরা যুব সমাজ কল্যাণ পরিষদ
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ কখ গ ঘ ঙ "কুমিল্লা জেলা"। comilla.gov.bd। ৩ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "জেলাগুলোর শ্রেণি হালনাগাদ করেছে সরকার"। বাংলানিউজ২৪। ১৭ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ কখ গ "কুমিল্লা জেলা - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-০৬।
- ↑ "কুমিল্লা জেলা"। comilla.gov.bd। ২৫ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "কুমিল্লা জেলা"। comilla.gov.bd। ৩ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- ↑ "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (পিডিএফ)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "কুমিল্লা জেলা"। comilla.gov.bd। ৩ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ ajker-comilla.com (২০২০-০১-২০)। "চান্দিনায় বিডি ক্লিন-এর পরিচ্ছন্নতা অভিযান উদ্বোধন"। Ajker Comilla। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০৩।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- বাংলাপিডিয়ায় কুমিল্লা জেলা
- কুমিল্লা জেলার সরকারি ওয়েব জেলা তথ্য বাতায়ন

0 Comments